জাতীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা (২০০৭ সালের ১২ই জানুয়ারি থেকে ২০০৯ সালের ৬ই জানুয়ারী)। ইনাকে জাতীয় বেঈমান বলে আনেকে অভিহিত করতেছে।
আমার সৌভাগ্য হয়েছিল এই লোকটার শাসনকাল নিজ চোখে দেখার।
আমার সৌভাগ্য হয়েছিল এই লোকটার শাসনকাল নিজ চোখে দেখার।
আমি যতদুর জানি------------------
এই লোকটার আমলেই সাধারন মানুষ নির্ভয়ে চলাচল করতে পারতো।
এই লোকটার আমলেই যেকোন পুলিশি সেবা নিতে ঘুষ লাগতো না।
এই লোকটার আমলেই কোন সরকারি অফিসে কাজের জন্য ১ টাকাও ঘুষ দিতে হয় নি।
এই লোকটার আমলেই মেয়েরা নিরাপদে চলাচল করতে পারতো। এমনকি রাত ১০ টার পরেও যদি কোন মেয়ে রাস্তা দিয়ে একা চলাচল করতো কোন বান্দির পুত ছিলোনা যে ইফটিজিং করবে। দিনে ইফটিজিং তো চিন্তার বাইরে ছিলো।
এই লোকটার আমলেই বাংলাদেশের ইতিহাসে ধর্ষণ সর্বনিম্ন পর্যায়ে ছিলো। ধর্ষণ ছিলো না বল্লেই চলে।
এই লোকটার আমলেই চাকরি নিতে কোন ঘুষ লাগতো না।
এই লোকটার আমলেই কোন মারামারি হানাহানি, গাড়ি ভাংচুর, রাস্তা অবরোধ হতো না।
এই লোকটার আমলেই ধর্মীয় সংখ্যালঘু বলতে কোন কথা ছিলো না। সবাই সমান অধিকার ভোগ করতো।
এই লোকটার আমলেই স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া হতো। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন মারামারি ছিলো না। কোন লেখাপড়ার পরিবেশ নাষ্টকারী ছাত্র নেতাও ছিলো না।
এই লোকটার আমলেই রাস্তাঘাট, বাজার, গাড়িতে এক কথায় কোথাও চাঁদাবাজি ছিলো না। কোন গাড়ির মালিক / ড্রাইভার বলতে পারবে না যে গাড়ি চালাতে গিয়ে রাস্তায় ১ টাকাও চাঁদা দিতে হয়েছে।
এই লোকটার আমলেই অমুক ভাই, তমুক ভাই , ছাও নেতা, পাতি নেতা, টেন্ডার নিয়ে মারামারি ছিলো না।
এই লোকটার আমলেই সকল দুই নাম্বার ব্যবাসা বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো।
এই লোকটার আমলেই সরকারি সেবা বলতে যা বোঝায় তা মানুষ কোন ঘুষ তদবির ছারাই পেতো।
এই লোকটার আমলেই সব আকাম - কুকাম, মদ - জুয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো।
এই লোকটার আমলেই পাসপোর্ট নিতে কোন ঘুষ লাগতো না, ভূমি অফিসে কোন ঘুষ লাগতো না, এয়ার পোর্টে কাউকে হয়রানির শিকার হতে হতো না।
এই লোকটার আমলেই রাস্তার ট্রাফিক পুলিশ একটা টাকা চাওয়ার সাহস দেখাই নি।
এই লোকটার আমলেই মানুষ নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারতো, ঘুম হয়ে যাওয়ার ভয় থাকতো না।
এই লোকটার আমলেই সাধারন মানুষ নির্ভয়ে চলাচল করতে পারতো।
এই লোকটার আমলেই যেকোন পুলিশি সেবা নিতে ঘুষ লাগতো না।
এই লোকটার আমলেই কোন সরকারি অফিসে কাজের জন্য ১ টাকাও ঘুষ দিতে হয় নি।
এই লোকটার আমলেই মেয়েরা নিরাপদে চলাচল করতে পারতো। এমনকি রাত ১০ টার পরেও যদি কোন মেয়ে রাস্তা দিয়ে একা চলাচল করতো কোন বান্দির পুত ছিলোনা যে ইফটিজিং করবে। দিনে ইফটিজিং তো চিন্তার বাইরে ছিলো।
এই লোকটার আমলেই বাংলাদেশের ইতিহাসে ধর্ষণ সর্বনিম্ন পর্যায়ে ছিলো। ধর্ষণ ছিলো না বল্লেই চলে।
এই লোকটার আমলেই চাকরি নিতে কোন ঘুষ লাগতো না।
এই লোকটার আমলেই কোন মারামারি হানাহানি, গাড়ি ভাংচুর, রাস্তা অবরোধ হতো না।
এই লোকটার আমলেই ধর্মীয় সংখ্যালঘু বলতে কোন কথা ছিলো না। সবাই সমান অধিকার ভোগ করতো।
এই লোকটার আমলেই স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া হতো। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন মারামারি ছিলো না। কোন লেখাপড়ার পরিবেশ নাষ্টকারী ছাত্র নেতাও ছিলো না।
এই লোকটার আমলেই রাস্তাঘাট, বাজার, গাড়িতে এক কথায় কোথাও চাঁদাবাজি ছিলো না। কোন গাড়ির মালিক / ড্রাইভার বলতে পারবে না যে গাড়ি চালাতে গিয়ে রাস্তায় ১ টাকাও চাঁদা দিতে হয়েছে।
এই লোকটার আমলেই অমুক ভাই, তমুক ভাই , ছাও নেতা, পাতি নেতা, টেন্ডার নিয়ে মারামারি ছিলো না।
এই লোকটার আমলেই সকল দুই নাম্বার ব্যবাসা বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো।
এই লোকটার আমলেই সরকারি সেবা বলতে যা বোঝায় তা মানুষ কোন ঘুষ তদবির ছারাই পেতো।
এই লোকটার আমলেই সব আকাম - কুকাম, মদ - জুয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো।
এই লোকটার আমলেই পাসপোর্ট নিতে কোন ঘুষ লাগতো না, ভূমি অফিসে কোন ঘুষ লাগতো না, এয়ার পোর্টে কাউকে হয়রানির শিকার হতে হতো না।
এই লোকটার আমলেই রাস্তার ট্রাফিক পুলিশ একটা টাকা চাওয়ার সাহস দেখাই নি।
এই লোকটার আমলেই মানুষ নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারতো, ঘুম হয়ে যাওয়ার ভয় থাকতো না।
No comments:
Post a Comment