Wednesday, September 20, 2017

ফেরিওয়ালা থেকে আকিজ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা

ফেরিওয়ালা থেকে আকিজ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা
মাত্র ১৬ টাকা পুঁজি নিয়ে ১৩ বছর বয়সে গলায় ঝুড়ি ঝুলিয়ে কমলালেবুর ফেরিওয়ালা হিসেবে ব্যবসা শুরু। এরপর ১৯৫২ সালে বিড়ির ব্যবসার মধ্য দিয়ে ব্যবসার গতি-প্রকৃতি একেবারে জাদুর মতো বদলে যেতে থাকে। পরবর্তী সময়ে যে ব্যবসায় হাত দিয়েছেন, সেখানেই সাফল্য পেয়েছেন তিনি। একে একে তিনি দেশের উল্লেখযোগ্য ২৩টি শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠা করে ব্যবসার জাদুকরে পরিণত হন।

He is the best example in our country Because he was a very poor man. But he always trying to something.He was herd waking  man. 

then he will success in his life. we are respect for you.

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের

আলহামদুলিল্লাহ 
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুহতারাম আমীর #পীর_সাহেব_চরমোনাই_দাঃবাঃ এর আহবানে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের মাঝে 20 হাজার রোহিঙ্গা শরনার্থীদেরকে ঘর নির্মান করে দেয়ার ঘোষনাকে বাস্তবায়ন করার লক্ষে খাগড়াছড়ি জেলার পক্ষ থেকে কিছু বাস নিয়ে

#টেকনাফ উখিয়ার রোহিঙ্গা শিবিরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলো....
বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি খাগড়াছড়ি জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক ডাঃ মোহাঃ আনোয়ার হোসেন সাহেব,
মাটিরাঙ্গার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব ইবরাহীম ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ .অাজ ত্রান দিতে গিয়ে যখন কুতুপালং পাহাড়ের উপর উঠলাম, চলতে চলতে হঠাৎ করে কয়েকজনের কুরঅান তেলাওয়াতের মধুর অাওয়াজ অামার কানে এসে বেজে উঠল,থমকে দাড়ালাম, জিজ্ঞাসা করলাম এই অাওয়াজ কোথা থেকে অাসছে,এক রহিঙ্গা ভাই বলে হুজুর পাশেই একটি অালেম পরিবার মাদরাসা করেছে,কিন্তু দেখার কেও নাই, কুরঅান শরিফের অভাবে পড়তেও পারছেনা,
গেলাম সেখানে, দৃষ্য দেখে চোখে পানি চলে অাসল,
উল্লেখ্য অামি অাজকে মাদরাসার ভিতর থেকেই লাইভে অাসছিলাম, অামি যখন ভিতরে ঢুকলাম দেখি একটি অালেম পরিবার থাকার জন্য তাবু দিয়ে কোন রকম একটি ঘর করেছে যোখানে কোন রকম ছোট্র একটি পরিবার থাকতে পারে, সেখানেই প্রায় ৩০-৪০ জন ছাত্র/ ছাত্রী অামপারা নিয়ে করুন ও মধুর কন্ঠে তেলাওয়াতে ব্যাস্ত,অামি যখন ঘরের ভিতর প্রবেশ করি পরিবারের মহিলা সদস্যগন সেখানে উপস্থিত ছিল, অামাকে দেখে যখন অাড়াল হতে গেল তড়িঘড়ির কারনে বাচ্চাটা সঙ্গে নিতে পারেনাই,
অামার দিকে চাতক পাখির ন্যায় তাকিয়ে ছিল বাচ্ছাটি, অামি অার স্থির থাকতে পারিনাই,কোলে উঠিয়ে নিলাম হাফেজ পরিবারের শিশু সন্তানকে।
যখন অামি কথা বলছিলাম পাশের প্রায় ৫০ জন লোক হাওমাও করে কেদে উঠল,
তাদের বর্ননা অামাদের চোখের সামনে শত শত মসজিদ মাদরাসা জালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছে মগ সন্ত্রাসীরা,
পায়ে ধরে কেদেছিলাম লাথি মেরে ফেলে দিয়েছে কিন্তু পুড়াতে ইতস্ত করেনি,
তাদের তথ্য অনুযায়ী তাদের এলাকার ৫০ টি মসজিদ ও ১১ টি মাদরাসা ১ দিনে পুড়িয়ে দিয়েছে, অার বলেছে ১০ মিনিটের মধ্যে এলাকা না ছাড়লে তোদেরকেও এই অাগুনের মধ্যে পুড়িয়ে মারবে,
যখন বর্ননা দিচ্ছিল তখন পাশের পুরুষ মহিলা যে কিভাবে কানতেছিল তা বলে বুঝানো বড় দাই,
অামার লাইভ ভিডিওতে কিছুটা দেখতে পাবেন।
এরকম অনেক অালেমের সাথে সাক্ষাত হয়েছে,যারা বিভিন্ন মাদরাসার শিক্ষক এবং বিভিন্ন মসজিদের ইমাম তাদের চোখের সামনে মাদরাসা মসজিদ পোড়াতে দেখেছে,
পোড়াতে দেখেছে অনেক ছাত্র/ ইমাম সাহেব কে,,,
অাহ! কি অার বলব লিখতে গেলে অার কলম চলেনা,,
এরকম শত শত বাচ্ছা অাছে তাদের মাঝে যাদের জীবন অাজ অন্ধকারে ডুবে অাছে।
(প্রিয় বন্ধুগন, অামি উক্ত মাদরাসার অবস্থা দেখে ৫০টি,কুরঅান, ৫০টি অামপারা,এবং ১০০টি রেহেল দেওয়ার ওয়াদা করে এসেছি, এমন কোন স্ব-হ্রদয়বান ব্যাক্তি অাছেন যে তাদের কুরঅান তিলাওয়াতের সাহায্যের জন্য কুরঅান অামপারা রেহেল দান করবেন?)
এখন কুরঅান শরিফের চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে,অনেক মুরব্বিরা বলছে হুজুর অামাতের কি একটি কুরঅান শরীফ দেওয়া যাই?
কি বলব চোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই,
বলেছি দিব ইনশাঅাল্লাহ


Tuesday, September 19, 2017

ইউনিসেফ বলেছে, মিয়ানমারের রাখাইনে নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মধ্যে অন্তত ১ হাজার তিনশো শিশুকে এ পর্যন্ত চিহ্নিত করা হয়েছে যারা বাবা-মা বা কোনও আত্মীয়-স্বজনকে ছাড়াই বাংলাদেশে এসেছে
ঘুমধুমে রোহিঙ্গাদের নিকট থেকে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগে স্থানীয় রুস্তম আলী নামের এক দালালকে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এর সামনে পিঠাচ্ছে পুলিশ
'হেলিকপ্টার থেকে বোমা ছোড়া হচ্ছে। গুলিও চলছে। বিপদ দেখে বুচিডংয়ের মনুপাড়ার রোহিঙ্গারা এক উঠানে জড়ো হয়ে পালানোর উপায় খুঁজছিল। হঠাৎ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর গুলি। এ সময় অনেকে দৌড়ে পালিয়ে গেলেও বাকিদের ঘিরে ফেলে ২৫-৩০ জন আর্মি। তাদের মধ্যে মেয়েদের উঠান থেকে ধরে আশপাশের বিভিন্ন ঘরে নিয়ে যায় আর্মিরা। অনেক রোহিঙ্গাকে সেখানে হত্যাও করে।'

১ লাখ রোহিঙ্গার আবাসন নির্মাণ করবে তুরস্ক

১ লাখ রোহিঙ্গার আবাসন নির্মাণ করবে তুরস্ক
বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ১ লাখ রোহিঙ্গার জন্য স্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করবে আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা রেড ক্রিসেন্টের তুর্কি শাখা। এ মর্মে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে এক চুক্তিতে সই করেছে সংস্থাটি। কক্সবাজার সীমান্তে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের বরাদ্দকৃত এলাকায় ১ লাখ লোক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন শরণার্থী শিবিরটি নির্মাণ করা হবে। তুর্কি রেড ক্রিসেন্টের প্রেসিডেন্ট কেরেম কিনিক সম্প্রতি ওই অঞ্চলে রোহিঙ্গাদের দুঃখ-দুর্দশা নিজ চোখে প্রত্যক্ষ করেছেন এবং তাদের দুর্ভোগ দূর করার চেষ্টা করছেন। শরণার্থী শিবির তৈরির জন্য বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেন তিনি।
ডেইলি সাবাহ জানায়, প্রায় ২৪ হাজার রোহিঙ্গা পরিবারের জন্য স্টিল দিয়ে ঘরগুলো তৈরি করা হবে। প্রত্যেকটা ঘরের সঙ্গে একটি রান্নাঘর ও একটি পায়খানা থাকবে। শরণার্থী শিবিরটিতে একটি মসজিদ, স্কুল ও রোহিঙ্গাদের সেবা দিতে একটি হাসপাতাল থাকবে। এক সাক্ষাৎকারে কিনিক জানান, রোহিঙ্গাদের সহায়তায় বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে গত ১৪ সেপ্টেম্বর তিনি ঢাকায় একটি বৈঠক করেন। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে ওই বৈঠকে শরণার্থী শিবির নির্মাণে বাংলাদেশ সরকার সব ধরনের সহযোগিতার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তিনি বলেন, দীর্ঘ আলোচনার পর আমরা একটি চুক্তিতে পৌঁছেছি। কক্সবাজারে একটি অনুপম শরণার্থী শিবির তৈরি করা হবে। এটি বিশ্বে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
কক্সবাজারে এখন প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী রয়েছে। অপ্রতুল ত্রাণ ও আশ্রয় নিয়ে তারা মানবেতর জীবনযাপন করছে। ত্রাণ সহায়তা সংস্থাগুলো রোববার হুশিয়ারি দিয়ে বলেছে, খাদ্য, আশ্রয় ও পানির অভাবে বহু রোহিঙ্গা শরণার্থী মারা যেতে পারে। তুরস্ক হচ্ছে রোহিঙ্গাদের জন্য শিবির নির্মাণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের অনুমতি পাওয়া প্রথম কোনো দেশ। বৃহত্তর কুতুপালং শরণার্থী শিবিরের ভেতরে এটি নির্মাণ করা হবে। তুর্কি প্রকৌশলীরা শিগগিরই শিবিরটি নির্মাণে ভূমি জরিপ করবেন। সেভ দ্য চিলড্রেনের বাংলাদেশ শাখার পরিচালক মার্ক পিয়ার্স এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন এজন্য যে, রোহিঙ্গাদের সংখ্যাধিক্যের কারণে খাদ্য, আশ্রয়, পানি ও মৌলিক স্বাস্থ্যসেবার চাহিদা পূরণ করা যাচ্ছে না।’
এদিকে তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোগান জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭২তম সম্মেলনে যোগদানের জন্য রোববার নিউইয়র্কের উদ্দেশে আঙ্কারা ছেড়েছেন। আজ মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এ সম্মেলনে এরদোগানের জন্য একটি ব্যস্ত কূটনৈতিক কর্মসূচি অপেক্ষমাণ রয়েছে।
সম্মেলনে এরদোগানের অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সংকট ও ইরাকে কুর্দিদের প্রস্তাবিত আসন্ন গণভোটের ইস্যু থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। নিউইয়র্কের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে ইস্তাম্বুলে সাংবাদিকদের এরদোগান বলেন, মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের দুর্দশা নিয়ে জাতিসংঘের সম্মেলনে একটি গ্রুপ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, রাখাইনের মানবিক সংকটকে আন্তর্জাতিক এজেন্ডায় পরিণত করার ক্ষেত্রে এ বৈঠকটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।’

ড. ফখরুদ্দীন আহমেদ

জাতীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা (২০০৭ সালের ১২ই জানুয়ারি থেকে ২০০৯ সালের ৬ই জানুয়ারী)। ইনাকে জাতীয় বেঈমান বলে আনেকে অভিহিত করতেছে।
আমার সৌভাগ্য হয়েছিল এই লোকটার শাসনকাল নিজ চোখে দেখার।

আমি যতদুর জানি------------------
এই লোকটার আমলেই সাধারন মানুষ নির্ভয়ে চলাচল করতে পারতো।
এই লোকটার আমলেই যেকোন পুলিশি সেবা নিতে ঘুষ লাগতো না।
এই লোকটার আমলেই কোন সরকারি অফিসে কাজের জন্য ১ টাকাও ঘুষ দিতে হয় নি।
এই লোকটার আমলেই মেয়েরা নিরাপদে চলাচল করতে পারতো। এমনকি রাত ১০ টার পরেও যদি কোন মেয়ে রাস্তা দিয়ে একা চলাচল করতো কোন বান্দির পুত ছিলোনা যে ইফটিজিং করবে। দিনে ইফটিজিং তো চিন্তার বাইরে ছিলো।
এই লোকটার আমলেই বাংলাদেশের ইতিহাসে ধর্ষণ সর্বনিম্ন পর্যায়ে ছিলো। ধর্ষণ ছিলো না বল্লেই চলে।
এই লোকটার আমলেই চাকরি নিতে কোন ঘুষ লাগতো না।
এই লোকটার আমলেই কোন মারামারি হানাহানি, গাড়ি ভাংচুর, রাস্তা অবরোধ হতো না।
এই লোকটার আমলেই ধর্মীয় সংখ্যালঘু বলতে কোন কথা ছিলো না। সবাই সমান অধিকার ভোগ করতো।
এই লোকটার আমলেই স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া হতো। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন মারামারি ছিলো না। কোন লেখাপড়ার পরিবেশ নাষ্টকারী ছাত্র নেতাও ছিলো না।
এই লোকটার আমলেই রাস্তাঘাট, বাজার, গাড়িতে এক কথায় কোথাও চাঁদাবাজি ছিলো না। কোন গাড়ির মালিক / ড্রাইভার বলতে পারবে না যে গাড়ি চালাতে গিয়ে রাস্তায় ১ টাকাও চাঁদা দিতে হয়েছে।
এই লোকটার আমলেই অমুক ভাই, তমুক ভাই , ছাও নেতা, পাতি নেতা, টেন্ডার নিয়ে মারামারি ছিলো না।
এই লোকটার আমলেই সকল দুই নাম্বার ব্যবাসা বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো।
এই লোকটার আমলেই সরকারি সেবা বলতে যা বোঝায় তা মানুষ কোন ঘুষ তদবির ছারাই পেতো।
এই লোকটার আমলেই সব আকাম - কুকাম, মদ - জুয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো।
এই লোকটার আমলেই পাসপোর্ট নিতে কোন ঘুষ লাগতো না, ভূমি অফিসে কোন ঘুষ লাগতো না, এয়ার পোর্টে কাউকে হয়রানির শিকার হতে হতো না।
এই লোকটার আমলেই রাস্তার ট্রাফিক পুলিশ একটা টাকা চাওয়ার সাহস দেখাই নি।
এই লোকটার আমলেই মানুষ নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারতো, ঘুম হয়ে যাওয়ার ভয় থাকতো না।

********************আমি দেখেছি ড. ফখরুদ্দীন আহমেদ কে।

ইনিই দেখিয়ে গিয়েছেন যে দেশকে কিভাবে দূর্নীতি, ঘুষ মুক্ত করতে হয়। ইনিই দেখিয়ে গিয়েছেন দেশের মানুষের নিরাপত্তা কাকে বলে।
স্যালুট আপনাকে (ড. ফখরুদ্দীন আহমেদ)।